বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪




বন্ধুরা আজ আপনাদের ছোট একটি টিপস নিয়ে আলোচনা করার জন্য। কোন সফটওয়্যারের কথা আপনাদের বলবো না। আমারা অনেকেই কম্পিউটারের USB পোর্ট কে হাইড বা গোপন করে রাখার জন্য সফট ওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। আজ আমি দেখাবো কিভাবে উইন্ডোজ এক্সপি তে USB পোর্ট কে নিরাপত্তা  হাইড দেয়া যায়, যাতে করে আপনার পিসি থেকে কেউ কোন ডাটা চুরি করতে না পারে। তাহলে শুরু করা যাক
প্রথমে আপনি Start মেনু তে গিয়ে  Run   regedit  লিখে  Ok   করুন। এবার নিচের মেনু গুলিতে ধীরে ধীরে এগিয়ে যান নিচে ফটো দেখুন সব বুজতে পারবেন
১। HKEY_LOCAL_MACHINE
২। SYSTEM CurrentControlSet
৪। Services
৫। USBSTOR
এবারে সিলেক্ট  USBSTOR  করুন দেখুন ডান পাশে একটি নিচের মত উইন্ডো এসেছে



DWORD value 4 থেকে 3 করে দিয়ে Ok করুন। পিসি রিস্ট্রাট করুন। দেখুন এবার আপনার পিসিতে USB পোর্ট দেখা যাচ্ছেনা এবং কেউ আর আপনার পিসি থেকে ডাটা চুরি করতে পারবে না
আপনি আবার  USB  পোর্ট কে পুর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিতে হলে DWORD value 4 করে দিন তাহলে ঠিক হয়ে যাবে
তাহলে আজকের পোস্ট এইখানে শেষ করছি ধন্যবাদ


মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

যারা নতুন উইন্ডোজ ব্যবহারকারী তারা নিশ্চয় ইউজার একাউন্ট তৈরি করা শিখতে চান বা এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। তাদের জন্যই এ পোষ্টটি। এ পোষ্টে দেখব কিভাবে ইউজার একাউন্ট তৈরি করতে হয়, কিভাবে পাসওয়ার্ড সেট বা পরিবর্তন করতে হয়, কিভাবে ইউজারের ছবি পরিবর্তন করতে হয়, কিভাবে ওয়েলকাম স্কীন সেট করতে হয়, ইউজার একাউন্ট দিয়ে কি কি করা যায় ইত্যাদি।


নতুন ইউজার তৈরিঃ এক্সপিতে পাঁচটা মত ইউজার তৈরি করা যায়। এদের মধ্যে কমপক্ষে দুটিকে Administrative ইউজার করতে হয়। এক্সপি সেটাপ দেয়ার সময় অটোমেটিক এ দুটি Administrative ইউজার তৈরি হয়ে যায়। একটি হিডেন থাকে এবং এটি উইন্ডোজ নিজে নিজে তৈরি করে। অন্যটি হল সেটাপ দেয়ার সময় যে ইউজার তৈরি করা হয় বা নাম দেয়া হয় তা। বাকি ইউজারগুলো Administrative বা Limited যেকোনটি করা যায়। একটি কম্পিউটার অনেক ব্যক্তি ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু মালিক থাকে একজন। Administrative ইউজার হল মূলত যে কম্পিউটারের প্রকৃত মালিক সে ব্যবহারের জন্য। Administrative ইউজার কম্পিউটারে যেকোন কাজ করতে পারে। সে যেকোন সেটিংস তৈরি, পরিবর্তন, সফটওয়ার ইনস্টল, নতুন ইউজার তৈরি, ডিলিট, সকল ধরনের ফাইল ব্যবহার করতে পারে। কিন্তু লিমিটেড ইউজার এসব পারে না। সে শুধু কম্পিউটার খুলতে পারে আর কোন প্রোগ্রাম রান করতে পারে বা সে প্রোগ্রাম দিয়ে কাজ করতে পারে মাত্র। তাছাড়া উইন্ডোজ সেটাপ দেয়ার সময় C: (Windows Drive) ড্রাইভকে NTFS এ ফরমেট করা হলে Administrative ইউজার একজন Limited ইউজারকে অনেক কিছু ব্যবহারের অনুমতি দিতে পারে আবার নাও পারে, কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তারমানে Administrative ইউজার মানে হল কম্পিউটারে সর্বময় ক্ষমতাসম্পন্ন ইউজার।
তাহলে তৈরি করি একটি ইউজার। StartMenu>Control Panel>User Accounts এ গিয়ে Create A New Account ক্লিক করুন। যে নামে একাউন্ট খুলতে চান ঘরটিতে সে নাম দিন । Next দিন। ইউজারটি কি Administrative হবে নাকি Limited হবে তা সিলেক্ট করে Create Account এ ক্লিক করুন। তাহলে নতুন ইউজার তৈরি হয়ে গেল।

ইউজারর নাম পরিবর্তন করাঃ যদি চান যে নামটা দেয়া হয়েছে তা সুন্দর লাগছে না। তাহলে ঐ ইউজার নামটা পরিবর্তন করতে পারেন। এ জন্য StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। যে ইউজারে নাম পরিবর্তন করবেন তাতে ক্লিক করুন। এবার Change the name এ ক্লিক করুন। যে ঘর আসবে তাতে নতুন নাম দিন এবং Change name ক্লিক করুন। হয়ে গেছে।
পাসওয়ার্ড সেটঃ StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। যে ইউজারে জন্য পাসওয়ার্ড সেট করবেন তাতে ক্লিক করুন। Create a Password এ ক্লিক করুন। তিনটা ঘর আসবে। ১ নং ঘরে আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ডটি দিন। ২ নং ঘরেও একই পাসওয়ার্ড দিন। অর্থাৎ ১ নং আর ২ নং ঘরে একই ধরনের পাসওয়ার্ড দিতে হবে। পাসওয়ার্ড ভিন্ন হলে পাসওয়ার্ড ভুল হয়েছে এরকম মেসেজ পাবেন। ৩নং ঘরে কোন কিছু দিবেন না। এখন Create Password এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এখন থেকে ঐ ইউজারে ঢুকার সময় পাসওয়ার্ড চাইবে, পাসওয়ার্ড ছাড়া ঢুকা যাবে না। পাসওয়ার্ড সেট করার পরও যদি পাসওয়ার্ড ছাড়া কম্পিউটার অটোমেটিক লগ ইন হয়ে যায় বা খুলে যায় তাহলে আমার তৈরি AutoLogon Disable নামের রেজিঃ ফাইলটা ডাউনলোড করে ডাবল ক্লিক Yes>Ok করুন।
পাসওয়ার্ড পরিবর্তনঃ পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করাটাও একই। StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। যে ইউজারের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবেন তাতে ক্লিক করুন।  Change  the Password এ ক্লিক করুন। তিনটা ঘর আসবে। ১ নং ঘরে আপনার পছন্দের নতুন পাসওয়ার্ডটি দিন। ২ নং ঘরেও একই পাসওয়ার্ড দিন। অর্থাৎ ১ নং আর ২ নং ঘরে একই ধরনের পাসওয়ার্ড দিতে হবে। পাসওয়ার্ড ভিন্ন হলে পাসওয়ার্ড ভুল হয়েছে এরকম মেসেজ পাবেন। ৩নং ঘরে যথারীতি কোন কিছু দিবেন না। এখন Change  Password এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এখন থেকে ঐ ইউজারে ঢুকার সময় নতুন পাসওয়ার্ড দিতে হবে, পুরনোটা দিয়ে ঢুকা যাবে না।
পাসওয়ার্ড মুছাঃ যদি চান পাসওয়ার্ড লাগবে না। তাহলে Password Remove করতে হবে। এ জন্য StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। যে ইউজারে পাসওয়ার্ড মুছবেন তাতে ক্লিক করুন। Remove the Password এ ক্লিক করুন। এরপর আবার Remove Password পাসওয়ার্ড এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। এখন থেকে ঐ ইউজারে ঢুকার সময় পাসওয়ার্ড দিতে হবে না।
ইউজারের ছবি পরিবর্তন করাঃ ইউজার একান্ট তৈরি করার সাথে সাথে ইউজারের জন্য একটা ছবিও সেট হয়ে যায়। এ ছবিটা Log in করার সময় দেখা যাবে। ফলে নাম পড়তে না পারলেও ছবি দেখে বুঝা যাবে কার ইউজার কোনটা। যদি কেউ ঐ ছবিটা পরিবর্তন করতে চায় তাহলে তাও করা যাবে। এ জন্য StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। যে ইউজারের ছবি পরিবর্তন করবেন তাতে ক্লিক করুন। Change the Picture এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো ছবি দেখতে পাবেন। ওখান থেকে পছন্দের একটা ছবির উপর ক্লিক করুন। তারপর Change Picture এ ক্লিক করুন। কাজ শেষ। যদি ওখানে একটা ছবিও পছন্দ না হয় বা নিজের কোন পছন্দের ছবিকে ব্যবহার করতে চান তাহলে পছন্দের ছবিটাকে 48x48 সাইজ করে তৈরি করে নিন (সাইজ না করলেও হবে। তবে সাইজ করে নিলে সুন্দর দেখাবে)। এবার ছবিগুলোর নিচে একটা লেখা আছে Brows for more Pictureঐ লেখায় ক্লিক করুন এবং আপনার ছবিটা কোথায় আছে দেখিয়ে Open দিন। তাহলে হয়ে গেল।
ইউজার ডিলিট করাঃ যদি কোন ইউজারকে ডিলিট করতে চান তাহলে StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। এবার যে ইউজারকে ডিলিট করতে চান তাতে ক্লিক করুন। এবার Delete the account এ ক্লিক করুন। তিনটা অপশন আসবে। Keep Files, Delete Files, Cancel কোনটার কি কাজ- কোন ইউজার যখন ডেস্কটপে বা My Documents কোন কিছু রাখে তখন তা অন্য ইউজারের ডেস্কটপে বা My Documents দেখা যায়না। কারণ তা ইউজারের জিনীস। তাই কোন ইউজার একান্ট ডিলিট করার আগে সেই  ইউজারের ডেস্কটপে বা My Documents এর ফাইলগুলো থাকবে কিনা তা আগে ভেবে নিতে হবে।Keep Files এ ক্লিক করলে ফাইলগুলো থাকবে।Delete Files এ ক্লিক করলে ফাইলগুলো থাকবেনা বরং মুছে যাবে।Cancel দিলে ইউজার একাউন্ট ডিলিট না হয়ে আগের মতই থাকবে এবং ডায়লগবক্সটি চলে যাবে।আপনার কোনটা দরকার তা দিয়ে Delete account এ ক্লিক করুন। তাহলে একাউন্টটি ডিলিট হয়ে যাবে।

একাউন্ট টাইপ পরিবর্তনঃ আগেই বলা হয়েছে একটি ইউজারের দুটো ক্ষমতা থাকে। একটি Administrative এবং অন্যটি Limitedকোন ইউজারকে Administrative ক্ষমতা দেয়ার পর যদি মনে হয় যে একে Limited ক্ষমতা দিতে হবে বা Limited ক্ষমতা দেয়ার পর যদি Administrative ক্ষমতা দেয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে Change the Account type এর মাধ্যমে তা পরিবর্তন করা যায়। উপরের পরিবর্তনগুলোর মতই এটিকে পরিবর্তন করতে হবে।
ওয়েলকাম স্ক্রীনঃ ওয়েলকাম স্ক্রীনের কারণে আপনার লগঅপ/লগঅন, শাটডাউন ইত্যাদি স্ক্রীন পরিবর্তন হয়ে যাবে। নিচে কিছু নমুনা দেখুন।Welcome Screen Enable থাকলে শাটডাউন স্ক্রীন নিচের মত দেখাবে 

Welcome Screen Disable থাকলে শাটডাউন স্ক্রীন নিচের মত দেখাবে

Welcome Screen Enable থাকলে লগঅন স্ক্রীন এররকম দেখাবে

Welcome Screen Disable থাকলে লগঅন স্ক্রীন এররকম দেখাবে

লগ অফ বা লগ অন স্ক্রীন পরিবর্তনঃ লগ অন স্ক্রীন হল কম্পিউটারে Log in বা খোলার সময় যে স্ক্রীনটা আসে সেটা। সেই স্ক্রীনটা উপরের ছবির মত দুরকম থাকে। নতুন বা অনভিজ্ঞ ইউজারের জন্য ওয়েলকাম স্ক্রীনটা সহজ। আর ডিফল্টভাবে ঐটাই থাকে। যদি ঐ স্ক্রীন পরিবর্তন করতে চান তাহলে StartMenu>Control Panel>User Accounts এ যান। এবার Change the way users log on or off  এ ক্লিক করুন। যদি নিচের মত কোন ডায়লগ বক্স আসে তাহলে Enable Offline files থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK দিন।

এখন আপনার সামনে যে উইন্ডোটা উপস্থিত তাতে দুটো অপশন আছে। একটি হল Use the Welcome Screen এবং অন্যটি Use Fast User Switching।  দুটোতেই ঠিক চিহ্ন থাকলে তাহলে ওয়েলকাম স্ক্রীনটি দেখা যাবে যেটা এক্সপি সেটাপ দিলেই অটোমেটিক সেট হয় এবং নতুন ইউজারদের জন্য সুবিধাজনক।

আর যদি Classic Log on Screen টা চান তাহলে Use the Welcome Screen থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিন। কাজ শেষ হলে Apply Options এ ঠিক চিহ্ন দিন।

Use Fast User Switching নামের যে অপশনটি যুক্ত আছে Welcome Screen এর সাথে এবং সামান্য একটি সুবিধা যোগ করেছে। ধরুন আপনি এখন একটি ইউজার দিয়ে কম্পিউটার চালাচ্ছেন এবং বিভিন্ন প্রোগ্রাম খোলা আছে। হঠাৎ প্রয়োজন হল অন্য একটি ইউজারে ঢুকার। ঐ অবস্থায় আপনি দুটো পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।


প্রথম পদ্ধতিঃ সবকিছু Close বা বন্ধ করে আরেকটি ইউজারে যাওয়া। এটিকে বলে Log off User.


২য় পদ্ধতিঃ যা যে অবস্থায় আছে সব সেই অবস্থায় রেখে অন্য ইউজারে যাওয়া। ঐ ইউজার থেকে যখন ফিরে আসবেন তখন আপনার সব খোলা প্রোগ্রামগুলো খোলাই পাবেন। এমনকি আপনি যদি কোন গান চালিয়েও যান তাহলে সেগানটি চলতে থাকেব এবং আপনি তা শুনতে পাবেন। ২য় কাজটিকে বলা হয় Switching User

এ অপশনটি পেতে হলে আপনাকে Use Fast User Switching অপশনটাতে ঠিক মার্ক দিতে হবে। যদি দেন তাহলে Switching User অপশনটি ব্যবহার করতে পারবেন আর না হয় ১ম পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে।Log off  করার সময় আপনি বর্তমান ইউজারকে লগ অপ। 
















বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০১৪

ব্লগিং কি ? 
একটি ব্লগ ইংরেজি ব্যাকরণ একটি বিশেষ্য হিসেবে ক্রিয়া হয়, আপনি একটি ব্লগ যেখানে আপনি একটি ডিজিটাল ফরম্যাটে তৈরি করবেন এবং আপনার বিষয়বস্তু/নিবন্ধ/ ছবি সব ইত্যাদি উল্লেখ করতে পারবেন। এটাকে একটি অনলাইন ডায়েরি বলতে পারেন। আপনি এবং বিশ্বের সবাই আপনার ডায়েরি দেখতে পারেন, যাহারা চান বা যখন যারা অনুসন্ধান করেন। অতএব  কিছু ব্লগিং বলা হয় লিখতে বা আপলোড করতে মূলত। বর্তমান বিশ্বে ব্লগিং দ্রুত সাবালক প্রবণতা হয়ে উঠেছে। এখন প্রতি ব্যক্তির সমগ্র বিশ্বের সাথে তার চিন্তা এবং পরীক্ষায় ভাগ করে একটি ব্লগ আছে। এটি একটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করতে অত্যাশ্চর্য ভাবে পরিণত হয়েছে। তাই আজ,আমি আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে একটি ধারণা দিতে চাই ।
ব্লগিং এর ইতিহাস: ইন্টারনেটে ব্লগিং 1998 সালে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। Blogger.com এবং Blog.com লেখক গুলির কাছে বিনামূল্যে প্ল্যাটফর্ম হিসাবে শুরু হয়। কিন্তু যখন  WordPress চলে আসে তখন ব্লগারদের নাটকীয়ভাবে দমকল শুরু হয়। ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার এবং আরো এই ধরনের প্লাটফর্ম মূলত আপনি মিনিটের মধ্যে আপনার ব্লগে স্থাপন করতেপারেন যেখানে বিনামূল্যে সরঞ্জাম।
কিভাবে একটি ব্লগ শুরু করবেনঃ শুরু করবেন একটি ব্লগ যাহা হল রুম শোভা করের মত একই, যেখানে আপনি প্রথম নকশা সম্পর্কে চিন্তা করবেন,তার পর আপনি আপনার রুমে পণ্যদ্রব্য দিয়া সাজাইয়া রাখবেন, এর পর আপনি রুমে বসবাস শুরু করবেন। এই রকমেই আপনার ব্লগের কথা চিন্তা করতে হবে । এছাড়াও  ব্লগিং শুরু  করার জন্য কিছু দক্ষতা প্রয়োজন। আপনার ব্লগিং শুরু করার জন্য কিছু ধারনার প্রয়োজন হতে পারে, এবং ধারণা মূলত আপনি যে বিষয়ে লিখবেন তার উপর থাকতে হবে। ইন্টারনেটে অনেক প্লাটফর্ম আছে যেখানে আপনি বিনামূল্যের জন্য আপনার ব্লগ শুরু করতে অথবা ব্যবহার করতে পারেন । এবং এখানে কিছু ব্লগের তালিকা উল্লেখ করা হল ।
শীর্ষ ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম এর তালিকা:
·  Blog.com
·  Weebly.com
·  Webs.com
·  Wix.com
·  Typed.com
উপরোক্ত ওয়েবসাইট থেকে আপনি খুব কম সময়ে আপনার ব্লগ তৈরি করুন বিনামূল্যে, শুধু আপনার কুলুঙ্গি একটি বিষয় নির্বাচন করে আজ থেকে প্রথম  লেখা শুরু করেন, আপনি চিরকালের জন্য এখানে লাইভ হবেন ।

আপনি ব্লগের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেনঃ  হ্যাঁ, আপনি আয় করতে পারেন। আপনার ব্লগে কিছু অনন্য কন্টেন্ট এবং জেনুইন দর্শক আছে, তাহলে আপনি নিশ্চয়  আপনার ব্লগের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এবং তা হোল আপনার ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে। মূলত আপনি  গুগল  এডসেন্স  এর বিজ্ঞাপন  ব্যবহার করে টাকা উপার্জন এবং আপনার পাঠকদের রূপান্তর করতে পারেন। অন্য নেটওয়ার্ক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে টাকা উপার্জন করতে পারেন। তবে, আপনার ব্লগ জেনুইন কন্টেন্ট এবং দর্শক থাকতে হবে। তাই দর্শক ড্রাইভিং এর জন্য, আপনিএসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান) মধ্যে বিশেষজ্ঞ হতে হবে।

সোমবার, ২৬ মে, ২০১৪

৭৯১৪৭৮ কে ৬ দ্বারা ভাগ করা যায়? ৫ সেকেন্ডে উত্তরটি দিতে চাইলে এই টিউনটি ধীরে সুস্থে পড়ুন। এটি আপনার জন্য মাত্র ৫ সেকেন্ডের মামলা।
হ্যা যা বলছিলাম আর কি, এটা আপনার জন্য মাত্র পাঁচ সেকেন্ডের মামলা। স্থীর হয়ে বসুন, বিশ্বাস রাখুন নিজের উপর। আপনি কিছুক্ষন পর অবশ্যই একজন যাদুকর বনে যাবেন, আর কঠিন কঠিন সব গাণিতিক সমাধান চোখের পলকেই করে সবাইকে অবাক করে দিতে পারবেন।
অতি কথন পাঠকদের বিরক্তির উদ্রেগ ঘটাতে পারে। আজকে আমি আপনাদেরকে গাণিতিক কিছু টিপস দেব, যা সত্যিই যাদুর মত।
আমি সব সময় আমার উপস্থাপনায় ভিন্নতা আনার চেষ্টা করি, আজকের এই টিউনেও আমার সেই প্রচেষ্টা ছিল, এই প্রচেষ্টার সার্থকতা নির্ভর করবে সম্পুর্নই পাঠকের উপর। অবশ্যই কমেন্ট করবেন, ঘৃণা জানানোর কিছু থাকলেও কমেন্ট করে ঘৃণা ঢালবেন।
আজকের টিউনটি গাণিতিক টিপস এর টিউন, চলুন শিখে নেই টিপস গুলোঃ
১ নাম্বার টিপসঃ আমরা সকলেই জানি ১ দিয়ে সকল সংখ্যাকেই ভাগ করা যায়। সত্যিটা হলো ১ দ্বারা কোন সংখ্যাকেই ভাগ করা যায়না, কারন ১ দ্বারা যে সংখ্যাকেই ভাগ করুন না কেন সব ক্ষেত্রেই ভাজ্য ভাগফল সমান থাকে। সুতরাং ১ যখন ভাজক তখন ভাজক ভাজ্যের একটা পশমও ছিড়তে পারেনা।
এই টিপস হয়ত আপনাদের মন ভরাতে পারেনি। চলুন বাজে টিপস বাদ দিয়ে ২ নাম্বারটা দেখি।
২ নাম্বার টিপসঃ আমরা সকলেই জানি ২ দিয়ে সকল জোড় সংখ্যাকে ভাগ করা যায়। অর্থাৎ যে সকল সংখ্যার শেষের ডিজিট ০,,,৬ এবং ৮ এমন সকল সংখ্যাকে ২ দ্বারা ভাগ করা যায়, সেটা যত বড় সংখ্যাই হোক না কেন। যেমন ১৫১৬৪৭৬৮ কে দুই দ্বারা ভাগ করা যায়, এটা বোঝার জন্য পান্ডিত্য অর্জনের দরকার নাই। যাকগে এটাও ফ্লপ টিপস। এসব আলতু ফালতু টিপস দিয়ে টিউন হয় না। চলুন সামনে আগাই, তা না হলে এডমিন মশাই ফালতু টিউন সিলেক্ট অল করে ডিলিট করে দিতে পারে।

৩ নাম্বার টিপসঃ আচ্ছা বলুনতো ৪৯৪৭০ কে ৩ দ্বারা ভাগ করা যায় কিনা?
অ্যা... অ্যা... অ্যা...
এত সময় নিলেতো চলবে না। বলুন, হ্যা ভাগ করা যায়।
এত তারাতারি ক্যালকুলেটর ছাড়া কিভাবে বলব?
কিভাবে বলবেন, আসেন শিখাই, ৪+৯+৪+৭+০= কত হয়?
২৪ হয়।
২৪ কে তিন দ্বারা ভাগ করা যায়?
হ্যা যায়।
তাহলে ৪৯৪৭০ কেউ ৩ দ্বারা ভাগ করা যায়।
বাহ, কত সহজ। টিপস টা সুপার হিট।
সুতরাং সংখ্যা যত বড়ই হোকনা কেন, একটি সংখ্যার ডিজিট গুলোর যোগফলকে যদি ৩ দ্বারা ভাগ করা যায় তাহলে ৩ দ্বারা ওই সংখ্যাকেও ভাগ করা যাবে।
৪ নাম্বার টিপসঃ ৪১২৫৭৩৬ কে ৪ দ্বারা ভাগ করা যাবে কিনা? ঝটপট উত্তর, হ্যা ভাগ করা যাবে।
৫১২৪৭৮৩৮ কে ৪ দ্বারা ভাগ করা যাবে কিনা? ঝটপট উত্তর, না ভাগ করা যাবে না।
দুটি উত্তর ১০০% সঠিক।
প্রথম সংখ্যার শেষের দুই ডিজিটকে আলাদা সংখ্যা বিবেচনা করলে হয় ৩৬ এবং ৩৬ কে চার দ্বারা ভাগ করা যায়, আর এ জন্যেই এত বড় সংখ্যাকে চার দ্বারা ভাগ করা যায়।।
দ্বিতীয় সংখ্যার শেষের দুই ডিজিটকে আলাদা সংখ্যা বিবেচনা করলে হয় ৩৮ এবং ৩৮ কে চার দ্বারা ভাগ করা যায় না, আর এ জন্যেই এত বড় সংখ্যাকে চার দ্বারা ভাগ করা যায় না।
আশা করি টিপসটা বুঝতে পেরেছেন। এটাও সুপার ডুপার হিট।
৫ নাম্বার টিপসঃ সংখ্যা যত বড়ই হোক না কেন, কোন সংখ্যার শেষ ডিজিট যদি ০ অথবা ৫ হয়, তাহলে ওই সংখ্যাকে ৫ দ্বারা ভাগ করা যাবে। এই টিপসটি সুপার ফ্লপ, মনে হয় সবাই জানেন। কেউ কেউ হয়ত বলছেন, রাসেল ভাই এই সব পুলাপাইনের টিপস থুইয়া আগে বাড়ান
হ ভাই যাইতাছি, এইবার চলেন ৬ নাম্বার টিপসে যাই।
৬ নাম্বার টিপসঃ  ৭৯১৪৭৮ এই সংখ্যাটি ৬ দ্বারা বিভাজ্য?
আমার উত্তর হ্যা। কারন এটি জোড় সংখ্যা, এবং সংখ্যাটার ডিজিট গুলো যোগ করে পাই ৭+৯+১+৪+৭+৮=৩৬, ৩৬। যা কিনা ৩ দ্বারা বিভাজ্য।
৬ দিয়ে ভাগ করার ক্ষেত্রে দুটি শর্ত পূরণ করতে হবে, সংখ্যাটি জোড় হতে হবে এবং সংখ্যার ডিজিট গুলোর যোগফলকে যদি ৩ দ্বারা বিভাজ্য হতে হবে।
সুপার হিট টিপস
৭ নাম্বার টিপসঃ ৭ নাম্বার টিপস, আমি জানিনা। শুধু এটুকু বলে দিলেই হবে। চল ভাই ৭ নাম্বার টিপস থেকে তারাতারি পালাই।
৮ নাম্বার টিপসঃ যদি কোন সংখ্যার শেষ তিন ডিজিড কে ৮ দ্বারা ভাগ করা যায়, তাহলে ওই সংখ্যাকে ৮ দ্বারা ভাগ করা যাবে। যেমনঃ ৪২১৫৫৮ কে ৮ দ্বারা ভাগ করা যায়না, কারন ৫৫৮ কে ৮ দ্বারা ভাগ করা যায়না।
আবার ৫৪১৪৭২ কে ৮ দ্বারা ভাগ করা যায়, কারন ৪৭২ কে ৮ দ্বারা ভাগ করা যায়।
এই টিপসটা সুপার হিট হয় নাই, হিট হইছে।
৯ নাম্বার টিপসঃ কোন সংখ্যার ডিজিট গুলোর যোগফলকে যদি ৯ দ্বারা ভাগ করা যায়, তাহলে ওই সংখ্যাকেও ৯ দ্বারা ভাগ করা যাবে। যেমন ১০৯১৭ কে ৯ দ্বারা ভাগ করা যায় কারন ওই সংখ্যার ডিজিট গুলোর যোগফল ১+০+৯+১+৭=১৮ কে ৯ দ্বারা ভাগ করা যায়। এইবার কে কে বোঝেন নাই হাত তোলেন। কেউ হাত উঠায় না। তাহলে এইটাও সুপার হিট।
১০ নাম্বার টিপসঃ এটা অতি সংক্ষিপ্ত টিপস, শেষে ০ থাকালে হ্যা ভাগ করা যায় বলবেন। আর সব ক্ষেত্রে না


আসসালামুয়ালাইকুম কেমন আছেন বন্ধুরা আজকে র টিউন মেমোরি কারড চেনার উপাই ।
ভাল করে বুঝে নিন

মেমরী কার্ড আজকাল প্রায় নিত্য
প্রয়োজনীয় বস্তুতে পরিনত হয়েছে।
আগে যেখানে অল্প কিছু ইলেক্ট্রনিকস এর
দোকান ছাড়া এসব পাওয়াই দায় ছিল,
সেখানে আজ আনাচে কানাচের সব
ডিভিডি মোবাইল ফ্লেক্সীলোডের
দোকানেই মেমরী কার্ড পাওয়া যায়।
এগুলোর মূল্যও আগের তুলনায় অনেক
কমে গেছে। কিন্ত প্রশ্ন হচ্ছে, এসব
মেমরী কার্ডের গুনগত মান কতটুকু,
বা সেটি বোঝারও বা উপায় কি? সেসব
প্রশ্ন নিয়েই আজকের এই লেখা।
যা যা জেনে নেয়া প্রয়োজন:
১। লাইফ-টাইম
সকল ব্র্যান্ডেড মেমরী কার্ডের
সাথে বলে দেয়া হয়
লাইফ-টাইম
গ্যারান্টী
। কিন্ত এই লাইফটাইম
গ্যারান্টীর অর্থ কি আমরা জানি?
অনেকেই মনে করছেন হয়ত লাইফ-টাইম
মানে আজীবন যে কোনও সময় সমস্যা হলেই
গ্যারান্টী পাওয়া যাবে, আর লাইফ-টাইম
কথাটির মানেও তো আসলে তাই। কিন্ত এই
জীবন সেই জীবন নয়, তা মেমরী কার্ডের
প্যাকেজিং পড়লেই বোঝা সম্ভব।
মেমরী কার্ড তৈরিতে ব্যবহার করা হয়
ফ্ল্যাশ মেমরী সার্কিট। এসব সার্কিট
থেকে কত বার ডাটা পড়া যাবে ও
ডাটা লেখা যাবে সেটির একটি নির্দিষ্ট
পরিমাণ রয়েছে, কমদামীর ক্ষেত্রে হয়ত
১০,০০০ বার আর বেশী দামীর
ক্ষেত্রে হয়ত ১০০,০০০ বার
বা ১,০০০,০০০ বার ও হতে পারে। এই
রিড/রাইট সাইকেলের লিমিটকেই ধরা হয়
মেমরী কার্ডটির লাইফ-টাইম। অর্থাৎ,
গ্যারান্টী ততদিনই পাবেন যতদিন এই
লাইফ-টাইম পার না হবে
অথচ মজার
ব্যাপার হচ্ছে, এই লিমিটের পর
কার্ডটি এমনিও নষ্ট হয়ে যাবে, তখন
দেখা যাবে কার্ড করাপ্ট আর ফরম্যাট করাও
সম্ভব হচ্ছেনা।
এ ব্যাপারে যা দেখে কিনবেন:
মেমরী কার্ডের
গ্যারান্টী না দেখে দেখা উচিৎ সেটার
লাইফ-টাইম রিড-রাইট সাইকেল কতবার।
যত বেশী হবে সেটী তত ভালো, অন্তত
১০০,০০০ বার না হলে সেটি কেনা উচিৎ
নয় (যদিনা আপনি কার্ডটি শুধু
ডাটা ব্যাকাপ রাখার কাজে ব্যবহার
না করেন,
মানে ফোনে বা ট্যাবে লাগানো অবস্থায়
থাকবেনা)।
২। কার্ডটির ক্লাস:
মেমরী কার্ডের ব্যবহারীক
সুবিধা অনেকটাই নির্ভর করে সেটীর
রিড/রাইট স্পিডের ওপর। বিশেষ
করে ডিএসএলআর ক্যামেরা বা হাই-
ডেফিনেশন ভিডিও করার সিস্টেম সহ
ফোনের জন্য এটি একটা বড় ব্যাপার।
তবে এই রিড-রাইট স্পিড বোঝার
সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে কার্ডটির
ক্লাস দেখে কেনা। ক্লাসটি মেমরী কার্ডের
গায়ে @ এর মত করে লেখা থাকে।
ক্লাস ২ = ২মেগাবাইট
প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৪ = ৪মেগাবাইট
প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৬ = ৬মেগাবাইট
প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ৮ = ৮মেগাবাইট
প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস ১০ = ১০মেগাবাইট
প্রতি সেকেন্ডে রাইট করা সম্ভব
ক্লাস U1 = ১০ মেগাবাইটের ওপর
স্পিডে রাইট করা যাবে প্রতি সেকেন্ডে
এইচডি ১০৮০পি ভিডিও রেকর্ড করার
জন্য অন্তত ক্লাস ৬ কার্ড কেনা উচিৎ।
তবে ৬ এর চাইতে ক্লাস ১০ বা ক্লাস U1
আরও বেশী পাওয়া যাচ্ছে বাজারে।
(তবে নকল কার্ডের গায়ে লেখা ক্লাস
সম্পূর্ণ ভুয়া। সেগুলো ২ বা ৪ ক্লাসের
বেশী নয়)
৩। কার্ডটির সত্যিকারের নির্মাতা কে:
মেমরী কার্ড কিনতে গেলে ব্র্যান্ডের
অভাব পড়েনা। স্যামসাং, তোশিবা,
ট্র্যানসেন্ড, এ-ডাটা, এপ্যাসার,
স্যানডিস্ক, এমনকি কালাম নামেও কার্ড
পাওয়া যায়। তবে কেনার সময় এই বিষয়
বেশ সতর্কতা প্রয়োজন:
- স্যামসাং এর তৈরি কার্ড বাংলাদেশে খুব
কম পাওয়া যায়। ৯০% ক্ষেত্রেই
নিম্মমানের কার্ড স্যামসাং এর
নামে বাজারজাত করে অসাধু ব্যবসায়ীরা।
- তোশীবার কার্ড ও একই, বেশীরভাগই
নকল কার্ড।
- স্যান ডিস্কের ক্ষেত্রেও অনেকটাই এমন,
তবে U1 কার্ডগুলো নকল হবার
সম্ভাবনা কম। ভালো নামী দোকান
থেকে কিনুন।
কার্ড কেনার সময় কার্ডের গায়ে কোনও
হলোগ্রাম আছে কিনা দেখে নিন।
হলোগ্রামে যদি KALAM
শব্দটি চোখে পড়ে তাহলে বেশী দাম
দিয়ে কেনা থেকে বিরত থাকুন,
কেননা তা নকল ও নিম্মমানের
তবে অল্পকিছুদিন ব্যবহার করার যোগ্য
(লাইফ-টাইম কম)।
ট্র্যানসেন্ড, এ-ডাটা বা এপ্যাসার
নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই, এদের
কার্ড ওরিজিনাল প্রচুর পাওয়া যায় ও
লাইফ-টাইম ও ১০০,০০০ বার এর বেশী।

শুক্রবার, ১৬ মে, ২০১৪

আসসালামুয়াইকুম,
কেমন আছেন বন্ধুরা। আজ আপনারদের কাছে আমি একটি প্রয়োজনীয় কিন্তু ছোট্ট একটি টিউন নিয়ে হাজির হলাম। যা হল কোন এপস্‌ ব্যবহার না করে এন্ড্রয়েড ফোন থেকে স্কিনশট নেয়া যায়। আশা করছি এই টিউনটি আপনাদের অনেকেরই কাজে লাগবে।

আমাদের অনেক সময় আমাদের ফোনের স্কিনশট নেয়ার প্রয়োজন হয় বিশেষ করে টেকটিউনের বন্ধুদের টিউনটি সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য। কিন্তু আমাদের বেশির ভাগই জানি না কি করে স্মার্ট ফোন থেকে স্কিনশট নিতে হয়। আজ থেকে ইনসাআল্লাহ এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।















এবার কাজে নামার পালাঃ
আমাদের এন্ড্রয়েডের বিভিন্ন ভার্সন হওয়ায় স্কিনশট নেয়ের পদ্ধতিও বিভিন্ন। আজ আমি দেখাব এন্ড্রয়েড কিটক্যাট, জেলীবিন, আইস-ক্রিম স্যান্ডুইস ও জিনজারব্রেড এর স্কিনশট নেওয়ার পদ্ধতি।
১. কিটক্যাট, জেলীবিন ও আইস-ক্রিম স্যান্ডুইস 4+ ভার্সনের জন্যে নিচের নিয়মঃ
আপনার হ্যান্ডসেটের ভলিউম ডাউন বাটন ও পাওয়ার বাটন একসাথে দুই সেকেন্ডের মত চেপে ধরুন, এখন দেখুন আপনার মোবাইলে ছবি তোলার শব্দের মত শব্দ হয়ে স্কিনশট সেইভ হয়েছে। এটা পাওয়া যাবের আপনার ফোন মেমুরীর Pictures নামক ফোল্ডারে।
২. যদি আপনার ফোনটি হয় জিনজারব্রেড। তাহলে আপনি আপনার হ্যান্ডসেটের অপশন, ব্যাক বাটনে একসাথে প্রেস করে হোম বা মেনু বাটনে প্রেস করুন দেখবেন আপনার স্কিনশট সেইভ হয়ে গেছে।
[বিঃদ্রঃ এই কাজের ক্ষেত্রে দুটি বা তিনটি বাটন এক সাথে প্রেস করার জন্য টাইমিং ঠিক হওয়াটা গুরোত্বপূর্ণ্য ]

এখন থেকে ইচ্ছা মত স্কিনশর্ট শেয়ার করুন।
সবাই ভাল থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ।